Prandhara Scheme

Prandhara Scheme কী? Benefits ই বা কী পাবেন প্রাণধারা প্রকল্প এর মাধ্যমে জানুন বিস্তারিত!

প্রাণধারা প্রকল্প | Prandhara Scheme 2022 |West Bengal Government Schemes List

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সূচনা করেছিলেন ‘জলস্বপ্ন’ বা প্রাণধারা প্রকল্প |এই প্রকল্পের শিলান্যাস করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘এটা আমার স্বপ্নের প্রকল্প। এই প্রকল্পটিকে নিয়ে সকলে স্বপ্ন দেখুন। গর্ব অনুভব করুন। জলস্বপ্ন বাস্তবায়িত হলে মা-বোনেদের দূরে গিয়ে জল আনতে হবে না।’  বর্তমানে এই প্রকল্পে গ্রামীণ এলাকায় পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তর।

ত্রানের সরজ্ঞাম হিসাবে বোতলবন্দী পানীয় জল দেওয়া শুরু করেছে। ২০১২-১৩ প্রথমবারের মত দক্ষিণ রায়পুর ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট কমপ্লেক্সে বি. আই. এস স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী এ ধরনের বোতলবন্দী পানীয় জলের কারখানা স্থাপন করা হচ্ছে। স্কুল চলাকালীন কল থেকে এক টাকায় মিলবে এক লিটার পরিশ্রুত পানীয় জল (‘প্রাণধারা’)। আপাতত ১০০টি বিদ্যালয়ে এই জলের ‘পাইলট প্রজেক্ট’ শুরু করছে রাজ্যের জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর।

প্রাণধারা প্রকল্পের কী ? ( What is Prandhara Scheme 2022? )

জল ছাড়া বেঁচে থাকাই এক প্রকার কঠিন। কথাতেই বলে জলের অপর নাম জীবন। তবে এখনও আমাদের দেশে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে পানীয় জলের সমস্যা আজও বহাল। প্রতিদিনের পানীয় জল পেতে তাঁদের অনেক ঝুঁকি পেরোতে হয়। এবার সেই পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে গেল বাংলার নাম। গ্রামে মানুষের বাড়ি বাড়ি পানীয় জল সরবরাহে উত্তরপ্রদেশ- বিহারসহ কেন্দ্রীয় সরকার শাসিত এমন একাধিক রাজ্যকে পিছনে ফেলে শীর্ষে উঠে এলো বাংলার  নাম। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তামিলনাড়ুর নাম। পশ্চিমবঙ্গকে এই তকমা পেতে সাহায্য করেছে প্রাণধারা প্রকল্প যা আজকের আলোচ্য বিষয়।

প্রাণধারা প্রকল্পের উদেশ্য কী ? (Objective of Prandhara Scheme 2022):-

  • এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হল, পশ্চিমবঙ্গ এর অন্তর্ভুক্ত প্ৰত্যেক বাড়িতে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া | কারণ জল আমাদের জীবন |
  • এই প্রকল্পটি জল সম্পদ অনুসন্ধান ও উন্নতি দপ্তরের (Water Resources Investigation and Development) আওতায় পড়ে।
  • বৃষ্টির জল সংরক্ষণ ও কার্যকরীভাবে জলের ব্যবহার সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোই এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য।
  • ঐ জলকে যেথোপোযুক্ত ভাবে অনেক বড় এলাকায় কৃষিকাজের জন্য ব্যবহার করা হয়।

প্রাণধারা প্রকল্পের সুবিধা কী ? ( Benefits of Prandhara Scheme 2022 ):-

  • এর আগে ও ২০২১-এর আগস্ট মাসে প্রায় ২ লক্ষ ৩৯ হাজার ২৫৬টি বাড়িতে পানীয় জল পৌঁছে দিয়ে দেশের মধ্যে প্রথম হয়েছিল বাংলা (West Bengal)।
  • এরপর সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবরে কাজের গতি কিছুটা কমে যায়। এবার নভেম্বরে এসে প্রায় ২ লক্ষ ৪০ হাজার ৯৪৩টি বাড়িতে পানীয় জল পৌঁছে দিয়ে পুনরায় দেশের মধ্যে প্রথম স্থান দখল করে নিয়েছে বাংলা (West Bengal)।
  •  পানীয় জল ত্রাণ সরঞ্জাম হিসাবে দেওয়া শুরু হয়েছে। ২০১২-১৩ প্রথমবারের মতো দক্ষিণ রায়পুর ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট কমপ্লেক্স বি আই Such এক লিটার ফিল্টারড পানীয় জল (‘প্রাণধারা’) বিদ্যালয়ের সময় নলের কাছ থেকে এক টাকায় পাওয়া যাবে বর্তমানে, রাজ্যের জনস্বাস্থ্য প্রযুক্তি বিভাগ এই ১০০ টি স্কুলে এই জলের একটি ‘পাইলট প্রকল্প’ চালু করছে |
  •  সেচ বাঁধু কৃষক বান্ধব প্রকল্প। এর মাধ্যমে, রাজ্যে সেচ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে 48,000 নতুন পাম্প সেট কৃষকদের প্রদান করা হবে। এটি কৃষকদের জন্য প্রচুর উপকারী হবে এবং তারা চিরকালের জন্য অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার থেকে বিরত থাকবে ফলস্বরূপ, বিদ্যুৎ চুরির ঘটনা হ্রাস পাবে এবং গ্রাম বাংলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়মিত হবে শ্চিমবঙ্গ সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প|

FAQ:-

1. Prandhara Scheme Lunch Date কি?

ANS:- 2015 সালের August মাসে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *